ভারী স্তনের ব্যাপারটি জিনের ওপরে নির্ভর করে, এবং আমাদের দেশের নারীদের স্তন স্বাভাবিক ভাবেই পশ্চিমা দেশের মেয়েদের তুলনায় ভারী হয়ে থাকে। অনেক নারীরই বিয়ের আগে স্তন অতিরিক্ত ভারী হতে পারে। এবং এই স্তন নিয়ে বিয়ের আগে, পরে কিংবা বেশি বয়সে- সবক্ষেত্রেই দেখা দিতে পারে নানান রকম সমস্যা
আপনার প্রশ্ন বেশ কয়েকটি, তাই কয়েকটি ধাপে দেয়া হলো জবাব।
ভারী স্তনের ব্যাপারটি জিনের ওপরে নির্ভর করে, এবং আমাদের দেশের নারীদের স্তন স্বাভাবিক ভাবেই পশ্চিমা দেশের মেয়েদের তুলনায় ভারী হয়ে থাকে। অনেক নারীরই বিয়ের আগে স্তন অতিরিক্ত ভারী হতে পারে। এবং এই স্তন নিয়ে বিয়ের আগে, পরে কিংবা বেশি বয়সে- সবক্ষেত্রেই দেখা দিতে পারে নানান রকম সমস্যা। এই সমস্যাগুলো দেয়া হলো নিচে।
-বেশি ভারী স্তনের জন্য পিঠে ব্যথা হওয়া খুব স্বাভাবিক। আজকাল অনেক নারীই প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে স্তন বড় করান। এতে তাঁদের মেরুদণ্ডে তথা পিঠে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় বহুগুণে।
breast 17-04-16– একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর স্বাভাবিকভাবেই নারীদের স্তন ঝুলে যেতে থাকে। বেশি বড় স্তন হলে খুব বাজে ভাবে শেপ নষ্ট হয়ে যায় স্তনের, যা শত চেষ্টা করেও ফিরিয়ে আনা যায় না।
– তরুণী বয়সেই বেশি ভারী স্তন হলে নির্দিষ্ট বয়সের আগেই স্তনের আকৃতি নষ্ট হয়ে যায়।
– বেশি ভারী স্তনে অনেক ক্ষেত্রেই আকৃতি সুডৌল হয় না, ত্বকে টাইট ভাব থাকে না। ফলে সৌন্দর্য হানি হয়।
– বেশি ভারী স্তনের কারণে কাঁধে ব্যথা হতে পারে।
– সন্তান হবার পর স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি পায়। কম বয়সে বেশি ভারী স্তন হলে সন্তান জন্মের পর স্তন খুব বেশি বড় হয়ে যায় যা দৃষ্টিকটু লাগে ও নানানরকম সমস্যা তৈরি করে।
ভারী স্তনে মোটামুটি এই সমস্যা গুলোই হয়। তবে শারীরিক সমস্যা ছাড়াও হতে পারে কিছু সম্পর্কগত সমস্যা। যেমন, স্তনের সুডৌল ভাব নিয়ে স্বামীর আপত্তি থাকতে পারে। বা তিনি মনে করতে পারেন যে আপনার বিবাহ বহির্ভূত শারীরিক সম্পর্ক ছিল।