নিজের ছেলেকে বিয়ে করলেন মা, আদলতের স্বীকৃতি লাভ
ছেলেমেয়ের সাথে পিতা-মাতার সম্পর্ক সব সময় হয় মধুর। মা ছেলেমেয়েকে পরম স্নেহের সাথে লালন পালন করে বড় করে। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলেও ছেলের কাছে মা মৃত্যুর আগের মুহুর্ত পর্যন্ত থাকে। কিন্তু এই গর্ভধারিনী মাকেই যদি বিবাহ করেন ছেলে। শুনে আতকে উঠলেন তো? কিন্তু এটাই ঘটেছে বাঁকুড়ায়। আসুন জেনে নেই পুরো ঘটনাটা। স্বামী ও সন্তান নিয়ে বেশ ঘর কাটাচ্ছিলেন বাঁকুড়ার বছর ২৮ এর মহিলা। কিন্তু হটাৎই তার জীবনে নেমে আসে এক চরম বিপর্যয়। এই বয়সেই স্বামী হারা হন তিনি। ১২ বছরের সন্তানকে বুকে জড়িয়ে কাটিতে থাকে তার দিন। এই সময় তার স্বামীর ভাই তার সাথে অনেকবার সহবাস করতে চেয়েছিল। কিন্তু মহিলা রাজি না হওয়ায় সেটা সম্ভব হয় নি। এদিকে ছেলে আস্তে আস্তে সাবালক হয়ে উঠছিল। ঘরে একা বিধমা মায়ের সাথে থাকতে থাকতে মায়ের সাথেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে কয়েকবছর পর ছেলে। সমাজের কাছে না জানালেও মায়ের সাথে দীর্ঘদিন সহবাস করে ছেলে। অল্প বয়সে স্বামী হারা হওয়ার জন্যই হয়ত মহিলা নিজেকে সামলাতে পারেন নি। তবে এই ঘটনা চার দেওয়ালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল বেশ কয়েকবছর। ছেলের সাথে মায়ের সহবাসের ঘটনা সামনে আসে মহিলার স্বামী মারা যাবার ১২বছর পর। যখন জানা যায় ৪০ বছরের এই বিধবা মহিলা পেগনেন্ট। এলাকায় চরম নিন্দা ও অপমানিত হতে হয় তাকে। তার শ্বশুরবাড়ির লোক তাকে জেরা করে জানতে পারে এই সন্তানের বাবা ওই মহিলারই নিজের গর্ভের সন্তান। এই ঘটনা জানার পর পরিবারের লোক মহিলার বিরুদ্ধে মামলা করে। কোর্টে এই কেস উঠলে মহিলাকে জেরা করা হলে তিনি জানান যে ‘১২ বছর হল আমি স্বামী হারিয়েছি। স্বামী হারানোর পর আমার দেবর আমার অসহায়তার সুযোগ নিতে চেয়েছে কিন্তু আমি সুযোগ দেই নি কখনো। আমি আমার সন্তানের সাথে সহবাস করেছি কারন আমি আমার নিজের অর্থ দিয়ে সন্তানকে খাইয়েছি, পড়িয়েছি, বড় করেছি, তার হাত খরচ জুগিয়েছে। তাই আমি চাই না তার উপর অন্য কোনো মেয়ে অধিকার ফলাক। আমি আমার সন্তানের সন্তানের মা হতে চাই। আপনি এবার বিচার দিন মহামান্য আদালত।” সব কথা শুনে বিচারক তার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নেয় এবং তাকে মুক্তি দেয়। তারপরই এই বিধবা মহিলা অনুষ্ঠান করে নিজের সন্তানের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছেলেকে প্রশ্ন করা হলে সে জানায়, “আমি আমার মায়ের অসহায় অবস্থায় পাশে থেকেছি। তাই আমি নিজেকে অপরাধী ভাবি না। মায়ের ইচ্ছার দাম দিয়েছি। আমি আমার মায়ের সাথেই বাকি জীবন কাটাতে চাই।” কোর্ট যতই বিচার দিক, নিজের গর্ভধারিণী মায়ের সাথে সম্পর্কে জড়ানোটা কখনোই ভালো বিষয় নয়। অত্যন্ত নিন্দনীয় ও খারাপ ঘটনা। যে মা দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধরে বড় করে তোলে সেই মায়ের গর্ভে নিহের সন্তানের জন্ম দেওয়াটা কখনোই একটা ভালো দিক হওয়া উচিত নয়। এমন ঘটনা সমাজকে নোংরা মানষিকতার দিকে ঠেলে দেয়।
ছেলেমেয়ের সাথে পিতা-মাতার সম্পর্ক সব সময় হয় মধুর। মা ছেলেমেয়েকে পরম স্নেহের সাথে লালন পালন করে বড় করে। মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলেও ছেলের কাছে মা মৃত্যুর আগের মুহুর্ত পর্যন্ত থাকে। কিন্তু এই গর্ভধারিনী মাকেই যদি বিবাহ করেন ছেলে। শুনে আতকে উঠলেন তো? কিন্তু এটাই ঘটেছে বাঁকুড়ায়। আসুন জেনে নেই পুরো ঘটনাটা। স্বামী ও সন্তান নিয়ে বেশ ঘর কাটাচ্ছিলেন বাঁকুড়ার বছর ২৮ এর মহিলা। কিন্তু হটাৎই তার জীবনে নেমে আসে এক চরম বিপর্যয়। এই বয়সেই স্বামী হারা হন তিনি। ১২ বছরের সন্তানকে বুকে জড়িয়ে কাটিতে থাকে তার দিন। এই সময় তার স্বামীর ভাই তার সাথে অনেকবার সহবাস করতে চেয়েছিল। কিন্তু মহিলা রাজি না হওয়ায় সেটা সম্ভব হয় নি। এদিকে ছেলে আস্তে আস্তে সাবালক হয়ে উঠছিল। ঘরে একা বিধমা মায়ের সাথে থাকতে থাকতে মায়ের সাথেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে কয়েকবছর পর ছেলে। সমাজের কাছে না জানালেও মায়ের সাথে দীর্ঘদিন সহবাস করে ছেলে। অল্প বয়সে স্বামী হারা হওয়ার জন্যই হয়ত মহিলা নিজেকে সামলাতে পারেন নি। তবে এই ঘটনা চার দেওয়ালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল বেশ কয়েকবছর। ছেলের সাথে মায়ের সহবাসের ঘটনা সামনে আসে মহিলার স্বামী মারা যাবার ১২বছর পর। যখন জানা যায় ৪০ বছরের এই বিধবা মহিলা পেগনেন্ট। এলাকায় চরম নিন্দা ও অপমানিত হতে হয় তাকে। তার শ্বশুরবাড়ির লোক তাকে জেরা করে জানতে পারে এই সন্তানের বাবা ওই মহিলারই নিজের গর্ভের সন্তান। এই ঘটনা জানার পর পরিবারের লোক মহিলার বিরুদ্ধে মামলা করে। কোর্টে এই কেস উঠলে মহিলাকে জেরা করা হলে তিনি জানান যে ‘১২ বছর হল আমি স্বামী হারিয়েছি। স্বামী হারানোর পর আমার দেবর আমার অসহায়তার সুযোগ নিতে চেয়েছে কিন্তু আমি সুযোগ দেই নি কখনো। আমি আমার সন্তানের সাথে সহবাস করেছি কারন আমি আমার নিজের অর্থ দিয়ে সন্তানকে খাইয়েছি, পড়িয়েছি, বড় করেছি, তার হাত খরচ জুগিয়েছে। তাই আমি চাই না তার উপর অন্য কোনো মেয়ে অধিকার ফলাক। আমি আমার সন্তানের সন্তানের মা হতে চাই। আপনি এবার বিচার দিন মহামান্য আদালত।” সব কথা শুনে বিচারক তার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নেয় এবং তাকে মুক্তি দেয়। তারপরই এই বিধবা মহিলা অনুষ্ঠান করে নিজের সন্তানের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছেলেকে প্রশ্ন করা হলে সে জানায়, “আমি আমার মায়ের অসহায় অবস্থায় পাশে থেকেছি। তাই আমি নিজেকে অপরাধী ভাবি না। মায়ের ইচ্ছার দাম দিয়েছি। আমি আমার মায়ের সাথেই বাকি জীবন কাটাতে চাই।” কোর্ট যতই বিচার দিক, নিজের গর্ভধারিণী মায়ের সাথে সম্পর্কে জড়ানোটা কখনোই ভালো বিষয় নয়। অত্যন্ত নিন্দনীয় ও খারাপ ঘটনা। যে মা দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধরে বড় করে তোলে সেই মায়ের গর্ভে নিহের সন্তানের জন্ম দেওয়াটা কখনোই একটা ভালো দিক হওয়া উচিত নয়। এমন ঘটনা সমাজকে নোংরা মানষিকতার দিকে ঠেলে দেয়।