জেনে নিন, কোন টেস্টের মাধ্যমে জানা যাবে একটি মেয়ে কতজনের সাথে সহবাস করছে?
প্রথম কয়েক বার সেক্স করলেউ যোনির কোন পরিবর্তন হয়না, আর প্রথম সেক্সে রক্ত বের না হলেই যে মেয়েটি কুমারি নয় এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।মেয়েদের যোনি মুখে একটা পাতলা পরদা থাকে,এবং সেটাই হলো সতি পরদা।
এটা অনেক কারনেই ফেটে যেতে পারে যেমন,সাঁতার কাটার সময়,সাইকেল চালানোর সময়,বেশি দৌর ঝাপ করলে ফেটে যায়।তাই রক্ত বের হতেই হবে এমন কোন কথা নেই।
নারীর কুমারীত্ব পরীক্ষার জন্য তৈরী হলো ভার্জিনিটি টেষ্টার মেয়েদের মিথ্যা কুমারীত্ব দাবী আর নয়
অনেকে মনে করেন প্রথম সহবাস করলে মেয়েদের জনী দ্বার থেকে রক্তপাত না হলে সে ভার্জিন নয়। এ আসলে ঠিক না। কারণ কোন রকম হস্তমৈথুন বা সহবাস করার আগেই একটি মেয়ে ভর্জিনিটি হারাতে পারে। তবে এখন বুঝা যাবে আসলে নারী সহবাসের মাধ্যমে ভার্জিনিটি হারিয়েছে নাকি অন্য
কোন স্বাভাবিক কারনে(খেলাধূলা, সাঁতার বা কোন ভারী কাজের মাধ্যমে) হারিয়েছে।কারণ এখন ভার্জিনিটি টেষ্ট করার জন্য আবিষ্কৃত হয়েছে ভার্জিনিটি টেষ্টার। বিয়েরপর স্বামী যেমন স্ত্রীকে মিথ্য দোয়ারোপ করতে পারবে না, তেমনি স্ত্রীও কারো সাথে অবৈধ সম্পর্কের মাধ্যমে কৃমারিত্ব হারালেও বুঝা যাবে।
কুমারীত্ব পরীক্ষার জন্য আবিষ্কার হলো ভার্জিনিটি টেষ্টার :
বিভিন্ন দেশের কুমারীরা তাদেরকে কুমারীত্ব দাবী করে বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম, ফেজবুক, টুইটারে লিখেন। তবে এবার মিথ্যা কুমারীত্ব দাবী করার দিন শেষ হল ভার্জিনিটি টেষ্টারের আবিষ্কারের ফলে। ।
বিভিন্ন দেশের কুমারীরা তাদেরকে কুমারীত্ব দাবী করে বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম, ফেজবুক, টুইটারে লিখেন। তবে এবার মিথ্যা কুমারীত্ব দাবী করার দিন শেষ হল ভার্জিনিটি টেষ্টারের আবিষ্কারের ফলে। ।
তাদের জন্য দুঃখের সংবাদ এবার কুমারিত্ব পরীক্ষা নিরিক্ষা করার জন্য চীনের ফুয়াং ইজং কোম্পানীর গাইণী বিশেষজ্ঞদল একটি টেষ্টার তৈরি করেছে এই ভার্জিনিটি টেষ্টার আর এই টেষ্টারটি ণির্ণয় করতে সক্ষমহবে কুমারিত্ব ।
কোম্পানীর মার্কেটিং ম্যানেজার সাওরূণ এমন চ্যালেঞ্চ করার মত তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, কতজন পুরুষের সাথে মেলামেশা করেছে এমন তথ্যও।
দিতে সক্ষম হবে এই ভার্জিনিটি টেষ্টার । তবে এজন্য কাজ চলছে বর্তমানে ভার্জিনিটি টেষ্টারটি কুমারিত্ব সনাক্ত করতে সক্ষম হবে। বিপণন বিভাগ থেকে আরো জানান, চৌকস গাইনী বিশেষজ্ঞ দল এই ভার্জিনিটি টেষ্টারটি আবিষ্কার করেছেন। এর মুল্য নির্ধারণ করা হয়েছে বাংলাদেশী টাকায় ১২ হাজার ৩০০ টাকা এবং ডলারে ১৪৫ ডলার। ভার্জিনিটি টেষ্টারটি যেকোন ব্যক্তি ইচ্ছে করলেই ব্যাবহার করার চেষ্টাও করতে পারবে না। তবে আদালত কর্তৃক নির্দেশের প্রয়োজন রয়েছে।