বাবার বিরুদ্ধে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মায়ের মামলা





বাবার বিরুদ্ধে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মায়ের মামলা


বাবার বিরুদ্ধে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মায়ের মামলা প্রতীকী ছবি নিজ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবার বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা করেছেন শিশুটির মা। মামলা নম্বর ১১। ওই শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটি রাজধানীর একটি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে রমনা থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) মাইনুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সেই শিশুটির মা জানান, হাসপাতাল থেকে ধর্ষণের প্রমাণপত্র পাওয়া গেছে। ওই প্রমাণপত্র পাওয়ার পরই মামলা করা হয়েছে। শিশুটির মায়ের অভিযোগ, মঙ্গলবার সকালে বাবা সাহেদুল্লাহ শিশুটিকে বাসা থেকে গাড়িতে করে স্কুলে নিয়ে যায়। পরে দুপুরে শিশুটি একাই স্কুল থেকে বাসায় আসে। সে জানায় তার পেট ব্যথা। কারণ জানতে চাইলে বাবাকে কিছু না বলার শর্তে মাকে জানায়, রাস্তায় গাড়ির মধ্যে বাবা তাকে যৌন নির্যাতন করেছে। এর আগেও বাসায় একাধিকবার শিশুটির সঙ্গে বাবা এই কাজ করেছে বলেও সে মাকে জানায়। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত বাবা সাহেদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘তালাকের আগে থেকেই তাদের মায়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। সে নিজেই আমাকে তালাক দেয়। তারপর থেকেই কয়েকটি থানায় আমার বিরুদ্ধে নির্যাতনের মামলা করে। থানা-পুলিশ কোনো প্রমাণ পায় না। পরে মামলা তুলে নেয়।’ এই বাবা আরও বলেন, ‘শুনেছি আমার মেয়ের শরীরে ধর্ষণের আলামত মিলেছে। কে আমার মেয়ের এমন সর্বনাশ করেছে? তার বিচার চাই। মেয়ের মা অন্য কাউকে দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে আমার ওপর দোষ চাপাচ্ছে।’ বিষয়টি তদন্ত করে দেখতেও অনুরোধ করেন তিনি। উল্লেখ্য, আড়াই বছর আগে শিশুটির বাবা-মায়ের আইনগতভাবে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এরপর থেকে মালিবাগ চৌধুরীপাড়ায় থাকেন শিশুটির মা। খিলগাঁও তিলপাপাড়ায় থাকেন বাবা সাহেদুল্লাহ। তাদের দুই সন্তান। তালাকের পর প্রায় ৬ মাস বাবার কাছে ছিল শিশু দুটি। পরে মায়ের জিম্মায় যায় তারা। সূত্রঃ সারাবাংলা.নেট।
Earn Money Online

https://dailynewstimesbd.com/

Post a Comment

আপনার মেসেজের জন্য ধন্যবাদ, আপনাদের সকল মেসেজ গুলি আমি দেখি, ব্যাস্ততার জন্য অনেক সময় উত্তর দেওয়া সম্ভব হয়না, আশা করি সময় করে সবার উত্তর দিবো,, ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য

Previous Post Next Post

Popular Posts