করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে দিনাজপুরে বাণিজ্যমেলা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম। গত ২০ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুর গোড়-এ-শহীদ ময়দানে জেলা শিল্প ও বণিক সমিতি আয়োজিত মাসব্যাপী বাণিজ্যমেলার উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম।
এ সম্পর্কে জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম বলেন, মেলায় প্রতিদিন হাজারো মানুষের সমাগম ঘটে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসমাগম এড়ানোর জন্য জাতীয় কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। জনগণের কল্যাণে এবং জনস্বাস্থ্যে কিছুটা আর্থিক ক্ষতি হয়তো হচ্ছে, কিন্তু রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তই বড় সিদ্ধান্ত। সব দিক বিবেচনায় নিয়ে মেলার সামগ্রিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণ করা হয়েছে।
আজ বেলা ১১টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, মেলার গেইটে টিকিট কাউন্টার বন্ধ। প্রধান ফটকে একজন প্রহরী দাঁড়িয়ে আছেন। মেলা দেখতে আসা কাউকেই মেলার ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
স্টলগুলো ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। বিরল উপজেলা থেকে স্ত্রী সন্তানসহ মেলায় এসেছিলেন রঞ্জু আলম। তিনি বলেন, ‘শুনেছিলাম আরও কয়েক দিন মেলা চলবে। এসে দেখি মেলা বন্ধ করা হয়েছে। ভালোই হয়েছে। কারণ, কার শরীর থেকে কখন ভাইরাস ছড়ায়, এটা তো আর বলা যায় না।’
জেলা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি সুজা-উর-রব চৌধুরী বলেন, ২০০২ সাল থেকে প্রতিবছর এই বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এবারও মার্চ মাসের শেষ দিন পর্যন্ত মেলার অনুমোদন ছিল।
মেলা কমিটির সদস্যদের নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে। এত বড় আয়োজনে আর্থিক ক্ষতিও হবে, কিন্তু করোনাভাইরাসের বিষয়টিকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্যঝুঁকি ঘোষণা করা হয়েছে। সেই দিক বিবেচনায় সাময়িকভাবে মেলা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
sourch of: prothom allo
এ সম্পর্কে জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম বলেন, মেলায় প্রতিদিন হাজারো মানুষের সমাগম ঘটে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসমাগম এড়ানোর জন্য জাতীয় কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। জনগণের কল্যাণে এবং জনস্বাস্থ্যে কিছুটা আর্থিক ক্ষতি হয়তো হচ্ছে, কিন্তু রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তই বড় সিদ্ধান্ত। সব দিক বিবেচনায় নিয়ে মেলার সামগ্রিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণ করা হয়েছে।
আজ বেলা ১১টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, মেলার গেইটে টিকিট কাউন্টার বন্ধ। প্রধান ফটকে একজন প্রহরী দাঁড়িয়ে আছেন। মেলা দেখতে আসা কাউকেই মেলার ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
স্টলগুলো ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। বিরল উপজেলা থেকে স্ত্রী সন্তানসহ মেলায় এসেছিলেন রঞ্জু আলম। তিনি বলেন, ‘শুনেছিলাম আরও কয়েক দিন মেলা চলবে। এসে দেখি মেলা বন্ধ করা হয়েছে। ভালোই হয়েছে। কারণ, কার শরীর থেকে কখন ভাইরাস ছড়ায়, এটা তো আর বলা যায় না।’
জেলা শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি সুজা-উর-রব চৌধুরী বলেন, ২০০২ সাল থেকে প্রতিবছর এই বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এবারও মার্চ মাসের শেষ দিন পর্যন্ত মেলার অনুমোদন ছিল।
মেলা কমিটির সদস্যদের নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে। এত বড় আয়োজনে আর্থিক ক্ষতিও হবে, কিন্তু করোনাভাইরাসের বিষয়টিকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্যঝুঁকি ঘোষণা করা হয়েছে। সেই দিক বিবেচনায় সাময়িকভাবে মেলা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
sourch of: prothom allo
Tags:
• জাতীয়